“আমার মেয়ে স্কুলে যাওয়ার সময় পিরিয়ডের ব্যাথায় অনেক ভোগতো। প্রায়ই ক্লাস মিস করতে হতো। আমি Femipain Pad দেওয়ার পর এখন সে খুব
স্বাভাবিকভাবে স্কুলে যাচ্ছে। একজন মা হিসেবে আমি ভীষণ স্বস্তি পেয়েছি।”
রুবিনা আক্তার
★★★★★
(গৃহিণী মা)
“আমার মেয়ের যখনই পিরিয়ড শুরু হতো, অসহ্য ব্যাথায় কাঁদতো। আমি মা হয়ে ওর এই কষ্ট সহ্য করতে পারতাম না। Femipain Pad ওকে গিফট দেওয়ার পর এখন সে অনেকটা স্বাভাবিক থাকে, হাসি মুখে স্কুলে যায়। আমার জন্য এর থেকে বড় শান্তি আর কিছু নেই।”
অরুণ চক্রবর্তী
★★★★★
( Exim Bank কর্মকর্তা )
"My daughter suffered from period pain at a young age. I was worried because she felt sick after taking the medicine. Since giving her Femipain Pad, I no longer have to take medicine, and I feel relieved to see my daughter normal."
নাসরিন সুলতানা
★★★★★
(কলেজ লেকচারার)
“পিরিয়ড এলেই আমার মেয়ে বিছানায় কুঁকড়ে থাকতো। ডাক্তারের পরামর্শে পেইন কিলার খেতো, কিন্তু আমি জানতাম এগুলো দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিকর। কয়েক মাস পরই বুঝলাম, ওর গ্যাস্ট্রিক আর হরমোনের সমস্যা শুরু হয়েছে। তখন Femipain Pad গিফট করি। ও ব্যবহার করার পর থেকে ব্যাথা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসে। এখন আর ওষুধের ভয় নেই।”